বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কুষ্টিয়ার শিয়ালদহের কুঠিবাড়ির কথা জানা থাকলেও সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরে তার যে একটি কাছারি বাড়ি আছে তা জানা ছিল না। একদিন ফেসবুকের নিউজফিড স্ক্রল করতে করতে হঠাতই দেখতে পেলাম সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের একটি কাছারি বাড়ি রয়েছে। যেখানে বসে তিনি লিখেছিলেন গল্প কবিতা। নিউজটা দেখেই বেশ আগ্রহ জন্মালো। এছাড়াও সিরাজগঞ্জ এর
পুরো বাংলাদেশ ঘুরে বেড়ানোর ব্রত নিয়েছিলাম বছর চারেক আগে। এরমধ্যে ঘুরে বেড়াতে পেরেছি মোটে ত্রিশ জেলা। গোটা বাংলার অর্ধেকেরও কম। তবে দেড় শতাধিক ভ্রমণ বৃত্তান্ত লিখেছি। অথচ ভ্রমণবিলাস শুরু করার গল্পটাই আমার লেখা হয়নি। পাল নৃপতি রামপালের সময়কার পদুম্বা জনপদে ঘুরে বেড়ানোর গল্পই শোনাবো আজ। ঠিক তিন বছর সাত মাস আগের কথা।
আমরা যারা একদিনেই পাহাড়, নদী, চিনামাটি, কমলাবাগান আরো অনেককিছু দেখতে চাই। তাদের একবারের জন্য হলেও ঘুরে আসা উচিত বিরিশিরি থেকে। বিরিশিরি বাংলাদেশের নেত্রকোনা জেলার ঐতিহ্যবাহী একটি স্থান। বিরিশিরির মূল আকর্ষণ বিজয়পুর চীনামাটির খনি। এছাড়াও দেখার মত আরো রয়েছে রানীখং গির্জা, গারো পাহাড়,এবং সোমেশ্বরী নদী। জাফলং এর স্বচ্ছ পানি কিংবা সেন্টমার্টিন্স এর গভীর
অনেকদিনের পরিকল্পনা অনেক সপ্ন বোনা শেষে আমরা ৪ জন ২৫ জানুয়ারী উড়াল দিলাম গল্পে শোনা দেশ কাশ্মির। সকাল ৮.১৫ এর বাংলাদেশ বিমানের ফ্লাইট অন টাইমে ছিল। দুপুর নাগাত চলে গেলাম কলকাতা। দুপুরে কলকাতা নিউ মার্কেট এ টাকা রুপি করে খেতে গেলাম কস্তুরির বিখ্যাত চিংড়ি। বিকাল টা নিউ মার্কেট ঘুরে সন্ধ্যা নাগাত এয়ারপোর্টের